আপনি কি কখনো লক্ষ্য করেছেন দিনে আপনি কতবার ফোনের স্ক্রীনের দিকে তাকান? ‘লক ইট’ নামক একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ এই বিষয়ে জরিপ করে দেখেছে মানুষ দিনে গড়ে ১১০ বার ফোন স্ক্রীন চেক করে। ২৪ ঘন্টায় ১৪৪০ মিনিট। ঘুম বাবদ ৮ ঘন্টা অর্থাৎ ৪৮০ মিনিট বাদ, তাহলে রইল ৯৬০ মিনিট। ৯৬০ মিনিটে ১১০ বার অর্থাৎ প্রতি ৮.৭২ […]
১ কেজি পোলাও চাল, ২ কেজি ভাতের চাল, দেড় কেজির ফার্মের মুরগি ১টা, ১ লিটার সয়াবিন, ১ ডজন ডিম, ২ কেজি আলু, ১ কেজি ডাল, এক প্যাকেট সেমাই, আধা কেজি চিনি, ১ লিটার দুধ… এ সবই সম্ভব ৯৯৯ টাকার মধ্যে। ঢাকায় প্রতিনিয়ত কাঁচা বাজারে গিয়ে বাজার করেন এমন একজনের সাথে কথা বলেই আমি লিস্টটি তৈরি […]
এক কৃষক তার বাড়িতে তৈরি এক পাউন্ড মাখন প্রতি সপ্তাহে এক রুটিওয়ালার কাছে বিক্রি করতো। বিনিময়ে রুটিওয়ালা কৃষককে তার বাড়িতে তৈরি এক পাউন্ড রুটি দিত। এভাবেই চলছিল। একদিন রুটিওয়ালার সন্দেহ হলো মাখনের পরিমাণ এক পাউন্ড-এর থেকে কম এবং সে ওজন করে দেখলো তার সন্দেহ সত্যি। যথারীতি সে কাজীর কাছে বিচার দিল। কাজী কৃষককে ডেকে পাঠালেন
এক গ্রামে এক বৃদ্ধ লোক বাস করত। সব সময় তার গোমরা মুখ। কোন কিছুতেই খুশি না। গ্রামবাসী কারণ জিজ্ঞেস করলে বলতো, আমি সুখের খোঁজে আছি, সুখ খুঁজে পাচ্ছি না তাই মন মেজাজ খারাপ। তার মন মেজাজ সব সময় খারাপই থাকতো, আর সে কারণে গ্রামবাসী তাকে এড়িয়ে চলত। তার সাথে কেউ মিশতে চাইতো না। একদিন এক […]
মাস দুয়েক আগে ঢাকার এক প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি বিভাগের চেয়ারম্যান ফোন করলেন। ২০০৪ সালে আমাদের বনানী সেন্টারে উনি কমিউনিকেশনের একটি কোর্স করেছিলেন। তখন উনি সম্ভবত পি এইচ ডি করছিলেন। পরবর্তীতে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা শুরু করেন। একজন আলোকিত মানুষ। উনাকে কতটা শিখতে সাহায্য করেছিলাম জানিনা কিন্তু আমি নিজে উনার কাছ
গতবছর ডিসেম্বরে দেশে গিয়ে একদিন আড়ং–এ গিয়েছিলাম কুশন কাভার কিনতে। বসুন্ধরা সিটি মার্কেটে আড়ং–এর একটি নতুন শোরুম খোলা হয়েছে, সেটিতে। এর আগে এই আউটলেটে যাইনি। বেশ কয়েকটি দেখার পর একটি পছন্দ করলাম। এক একটি কুশন কাভারের দাম ৭০০ টাকা, প্লাস ভ্যাট! যে কয়টা ডিজাইন ওখানে রাখা ছিল মোটামুটি একই দামের। পরের সপ্তাহে যখন নিউ মার্কেটে
ছোটবেলায় দুষ্ট বালকদের বিলের পানিতে ব্যাঙ-এর দিকে ঢিল ছুঁড়ে মারার গল্প পড়েছিলাম। এখন তো আর তেমন খাল-বিল নেই। আরও দুষ্ট কিছু মানুষ সরকারী খাল-বিল দখল করে নিয়েছে। এই সময়কার দুষ্ট বালকরা মানুষের দিকেই ঢিল ছুঁড়ে মারে। ট্রেনে ভ্রমণরত চলন্ত মানুষের দিকে। ভয়ংকর, পৈশাচিক এই খেলায় অসহায় মানুষ মারাও যায়। ২০১৭ সালে (খুব সম্ভবত) একজন
সোশ্যাল প্লাটফর্মগুলোতে ইদানিং প্রচুর মোটিভেশনাল স্পিকার দেখতে পাই। ভাল লাগে। আমাদের দেশে প্রফেশনাল ট্যাগ লাইনে এটি একটি নতুন টার্ম। আশি কিংবা নব্বই-এর দশকে এটা পরিচিত শব্দ ছিল না। বলা হয়, আপনি নিজে অনুপ্রাণিত না হলে অন্যকে অনুপ্রাণিত করতে পারবেন না। প্রশ্ন হচ্ছে, যারা নিজেকে মোটিভেশনাল স্পিকার হিসেবে দাবী করছেন তারা নিজেরা
রমজানের অন্যতম শিক্ষা হল মাটিতে পা রাখা, বিনয়ী হওয়া, নিজেকে সুপিরিয়র ক্লাস না ভাবা, মানুষকে মানুষ ভাবা, গরীব মানুষকে সাধ্যমত সাহায্য করা সেই মানুষটি যে ধর্মেরই হোক না কেন, প্রতিদিনকার কাজে, আচরণে সততার, সংযমের চর্চা করা। দুনিয়ার বুকে কিছুদিন হাঁটাহাঁটি করে একটুকরা সাদা কাপড় নিয়ে মাটির নীচে শুয়ে পড়াই জীবন। চারদিকে তাকালে
এক্সপ্রেস এন্ট্রি প্রোগ্রামে আমরা আমাদের স্কুল (জিয়া হাসান ইন্টারন্যাশনাল স্কুল) থেকে আবেদন করেছিলাম ২০১৬ সালে। মৌলি, আমার স্ত্রী এই স্কুলের ভাইস প্রিন্সিপ্যাল এবং সিনিয়ার টিচার হিসেবে আবেদন করেছিল মূল আবেদনকারী হিসেবে। সাড়ে সাত মাসে আমাদের পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। কোন ইন্টারভিউ লাগে নি, এমনকি স্কুলে কোন খোঁজখবরও করা হয়নি